“ ন্যায্যমূল্যে, খাদ্য খাই, নিম্ন আয়ে চিন্তা নাই”
“ ন্যায্যমূল্যের বাজার গড়ি, সরকারকে সহযোগিতা করি”
“ লাগামহীন দাম নাই, ন্যায্যমূল্যে খাদ্য পাই”
“ মজুতদারী না করি, ন্যায্যমূল্যের বাজার গড়ি”
“ খাদ্য পণ্যের বাজার স্বাভাবিক থাক, মজুতদারগন নিপাত যাক”
“ সোনার বাংলা গড়তে হলে, মজুতদারী ছাড়তে হবে”
- বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মজুদদাররা নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের মূল্য প্রতিবছর ভিন্ন ভিন্ন সমস্যা দেখিয়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে থাকে। এসব কৃত্রিম সংকট মজুদদারদের প্রভাবে খাদ্যপণ্যের মূল্য হুহু করে ১ থেকে ৫ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যায়, যা সাধারণ ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।
- বাংলাদেশ সরকার এই ১ থেকে ৫ গুণ বৃদ্ধি পাওয়া খাদ্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে, দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বজায় রাখার জন্য ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (TCB)-এর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি জেলায় ডিলার নিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে খাদ্যদ্রব্য দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি অবৈধ মজুদদারদের লাগামহীন বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে।
- বাংলাদেশ সরকার TCB ছাড়াও OMS (ওপেন মার্কেট সেল) কর্মসূচির আওতায় জেলার খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পৌর ওয়ার্ডগুলোতে ডিলার নিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে স্বল্পমূল্যে দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের দোরগোড়ায় খাদ্য পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে।
- এছাড়াও সরকার রেশন কার্ডের মাধ্যমে হতদরিদ্র মানুষের মাঝে নামমাত্র মূল্যে চাল সরবরাহের ব্যবস্থাও করছে।
- সরকার সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ভিজিডি, ভিজিএফ, জিআর এবং গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে টিআর ও এফএফডব্লিউ খাতে খাদ্যশস্য বিতরণ করে যাচ্ছে।
- আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশে শুধুমাত্র সরকারই কোটি কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারী মজুদদারদের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সরকারের বাইরে এই মধ্যম আয়ের দেশে এমন কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান নেই, যারা অধিক মুনাফার আশায় ব্যবসা করছে না। সেক্ষেত্রে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে ফুটপাত পর্যন্ত একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়।
- আমরা আধুনিক বহুমুখী সমাজ সেবা সংস্থার (ABSS) মাধ্যমে খাদ্য ও বস্ত্র বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে সংগ্রহ করে দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের ক্রেতাদের মাঝে ন্যায্যমূল্যে সরবরাহের চেষ্টা করছি।
- আধুনিক বহুমুখী সমাজ সেবা সংস্থা (ABSS) একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্থানীয়ভাবে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সাধারণ ক্রেতার দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
- ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের পাশাপাশি ন্যায্য মূল্যের খাদ্য ও বস্ত্রের গুণগতমান বজায় রাখার জন্য সচেষ্ট থাকা।
- স্থানীয় কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারী মজুদদারদের কবল থেকে দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা ঠিক রাখার জন্য ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সঠিকভাবে সরবরাহ করা।
- বাংলাদেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদ পরিবারের সদস্যদের ন্যায্য মূল্যের খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
- স্থানীয়ভাবে পিছিয়ে পড়া শিশু ও প্রতিবন্ধীদের (সরকারি ও ABSS) তালিকা প্রস্তুতের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
- স্থানীয়ভাবে হিজড়া / তৃতীয় লিঙ্গের (সরকারি ও ABSS) তালিকা প্রস্তুতের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
- স্থানীয়ভাবে দুঃস্থ, নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য ও বস্ত্র যেন ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
- স্থানীয়ভাবে বিধবা ও বৃদ্ধদের (সরকারি ও ABSS) তালিকা প্রস্তুতের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
- স্থানীয়ভাবে ভিক্ষুকদের তালিকা প্রস্তুতের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
- প্রত্যেক উপজেলায় সুবিধাভোগী গ্রাহকদের জন্য ন্যায্যমূল্যে চিকিৎসাসেবা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি করে চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র নির্ধারণ করা হবে।
- ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও দুঃস্থ সহায়তা কর্মসূচিতে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র সরবরাহের লক্ষ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড/ইউনিয়নে মহিলা উদ্যোক্তাদের বিশেষভাবে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
- যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা/পুরুষ সংস্থার কার্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র নিজ নিজ এলাকায় সরবরাহকারী প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারবেন।
- খাদ্য ও বস্ত্র সামগ্রীর মূল্য ওঠা-নামা করলে সংস্থার নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রতিনিধি ও ভোক্তাগণ জানতে পারবে।
- ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র ওয়ার্ড/ইউনিয়নের দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য সংস্থার কার্যালয় হতে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে ভোক্তা কার্ড বিতরণ করা হবে।
- কার্ডধারী গ্রাহক ছাড়া কোনো ব্যক্তি ন্যায্যমূল্যের খাদ্য ও বস্ত্র ক্রয় করতে পারবে না।
- যারা নতুন ভোক্তা কার্ড সংগ্রহ করতে চান, তারা আমাদের ওয়েবসাইট www.abssbogra.com এ প্রবেশ করে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে পারবে অথবা এখানে ক্লিক করেও আবেদন করতে পারবে আবেদন করুন! পরবর্তীতে আমরা তাহা পর্যবেক্ষণ করে যাচাই করে এপ্রুভ করে দিলেই, সংশ্লিষ্ট কার্ড ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারবে।
- বাংলাদেশ সরকার ও ABSS এর তালিকাভুক্ত প্রতিবন্ধীরা ন্যায্যমূল্যে খাদ্য ও বস্ত্র ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
- প্রত্যেক পরিবার থেকে একজন ব্যক্তি ভোক্তা কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।
- কোনো ভোক্তা মালামাল ক্রয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছে বিক্রয় করতে পারবে না।
আজকের কর্মসূচি
আজকের পত্রিকা
বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প
জরুরী হটলাইন নাম্বার
*রিসিপশন*
০১৭০০-৭৭৭২৩০
*অফিস হেল্পলাইন*
০১৭০০-৭৭৭২২৩
*আইটি সেকশন*
০১৭০০-৭৭৭২৩০
*বগুড়া সদর হাসপাতাল*
০১৭০০-৭৭৭২৩০
জরুরী সেবা

*এম নবী এন্টারপ্রাইজ*